গাজীপুরে কাঁচামাল আড়ৎদার মালিক গ্রুপ সন্ত্রাসী চাঁদবাজি ও ভূমিদস্যূরদের বিরুদ্ধে সভাপতি সোবহান এর সংবাদ সম্মেলনঃ
BDC বাংলা News: মোঃ মুজাহিদুল ইসলামঃ টঙ্গী,গাজীপুর।
গাজীপুর মহানগর চান্দনা চৌরাস্তা কাচামাল আড়ৎদার মালিক গ্রুপের সংগ্রামী সভাপতি আঃ সোবাহান সংবাদ সম্মেলন করেন। ১৬ ই অক্টোবর ২০২৩ ইং তারিখ সোমবার বিকাল ৩ ঘটিকার সময় গাজীপুর মহানগর চান্দনা চৌরাস্তা কাঁচা বাজার আড়ৎদার মালিক গ্রুপের নিজস্ব কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ' গাজীপুর কাচামাল আড়ৎদার মালিক গ্রুপের সভাপতি মোঃ আব্দুস সোবহান। এ সময় তিনি আরও বলেন গত ১৩ অক্টোবর শুক্রবার বিকালে কাঁচা বাজার অবৈধ ভাবে দখলের জন্য সন্ত্রাসীদের গড ফাদার মোঃ নুরুল হকের নেতৃত্বে ৩/৪ শত জন সন্ত্রাসী বাহিনী দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এ সময় সন্ত্রাসীরা বাজারের বেশ কিছু দোকানপাট' ও একটি মোটর সাইকেল ভাংচুর করে, কয়েক লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধণ করে। হামলাকারীদের অস্ত্রের আঘাতে গাজীপুর কাচামাল আড়ৎদার মালিক গ্রুপের সদস্য আবুল হোসেন ও মনির হোসেন গুরুতর আহত হয়। সংবাদ সম্মেলনে সভাপতি মোঃ আব্দুস সোবহান আরো বলেন' বৈধ চুক্তিপত্রের মাধ্যমে দীর্ঘ কয়েক বছর যাবত সততা ও নিষ্ঠার সহিত গাজীপুর কাচামাল আড়ৎটি পরিচালনা করে আসছি। বাজারটির ব্যবসা - বাণিজ্য ধ্বংস করতে একটি মহল সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে আসছে। সংবাদ সম্মেলনে কাচাবাজার আড়ৎদার মালিক গ্রুপের সভাপতি মোঃ আব্দুস সোবহান আরো জানান' আইনানুগ নিয়ম ও দলিল সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে বাজারটিতে ব্যবসায়ীক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ষড়যন্ত্রকারী ও সন্ত্রাসী একটি গোষ্ঠী ' বাজার ও বাজারের ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদের মিথ্যা মামলা সহ বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছে।তারই ধারাবাহিকতায় ঐ গোষ্ঠী গত শুক্রবার বাজার দখলে সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে হামলা চালায়। তিনি উল্লেখ করেন কাঁচাবাজারটি ২০০৫ সালে জমির মালিক নুরুল হকের সাথে চুক্তিপত্র করে বর্তমানে জিএমপি বাসন থানাধীন আউটপাড়া মৌজাস্হ চৌরাস্তা সংলগ্ন সিএস ও এসএ ১৩৭:১৩৮এবং আর এস ১৫৫ ও ১৫৬ নং দাগের ৭২' ৫০শতাংশ পরিত্যক্ত জমিটিতে মাটি ভরাট করে ব্যবসায়ীক কার্যক্রম চালিয়ে আসছি। পরবর্তীতে ২০১৬ সালে মো: নুরুল হক স্ট্যাম্পে লিখিত ভাবে উল্লেখিত ৭২'৫০ শতাংশ জমিসহ জমিতে নির্মিত মার্কেটের সর্বময় ক্ষমতা তার দ্বিতীয় স্ত্রী মোসা: শাহনাজ পারভীনএর সাথে কথাবার্তা বলে পূর্বে বাজারটি মাটি ভরাটসহ অন্যান্য খরচ বাবদ ২'৮৮'৫০০০০ (দুই কোটি আটাশি লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা নির্ধারণ করা হয়। ২০১৬ সালের ৪ জুন স্বাক্ষীগণের উপস্থিতে শাহানাজ পারভীন আবারও ৫০'০০'০০০( পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা গ্রহণ করে। সর্বমোট ৩" ৩৮'৫০'০০০( তিন কোটি আটত্রিশ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার ) টাকা জামানত দেওয়া হয়। এ বিষয়ে আমি দেশনেত্রী মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
Comments
Post a Comment
Thanks For Comment